আওয়ামীলীগ বর্তমানে একটা সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলে পরিণত হয়েছে। ক্ষমতা আর অর্থের মোহে যেকোন অপরাধ করতেও দ্বিধা করে না। কারণ তারা জানে যতবড় অপরাধই করুক দলীয় ক্ষমতার জোরে কোন জেল জরিমানা হবে না। আর গ্রেফতার করবে পুলিশ! বরং পুলিশই তো তাদেরকে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতে নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে রাখে। সরকারের ছত্রছায়ায় হেলমেট পরে ,রামদা হাতে ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা গেছে নিরাপরাধ জনতার উপর। সেই ক্ষমতার জোরেই মাগুরার স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শহর আলি ও তার সহকর্মীরা একটি মাদরাসার পরিচালনা কমিটির সভাপতির পদে নির্বাচিত হতে না পেরে প্রতিষ্ঠানটির সুপার ও সহকারী শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় দুই শিক্ষককে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) বিকালে মাগুরার শালিখা উপজেলার জুনারি মহিলা মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় হামলাকারীরা দুই শিক্ষকের কাছ থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নেয়। স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার শালিখা উপজেলার জুনারি মহিলা মাদরাসায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনটিতে সভাপতির আসন না পেয়েই মাদরাসার দুজন শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করে আওয়ামী লীগের ঐ নেতা!