আমিনকে বলতে দাওপ্রবন্ধ-নিবন্ধ

আল আজহার এর প্রধান যখন নিকাব খুলতে বাধ্য করে!

অক্টোবর ২০০৯, তান্তাওই (মিসরের আল আজহার এর সাবেক প্রধান) একটি অভিযান শুরু করেন নিকাবের বিরুদ্ধে (যা সমস্ত শরীরকে ডেকে ফেলে শুধুমাত্র চোখ ব্যতিত) এক ১৩ বছরের ছোট মেয়েকে নিকাব খুলতে বাধ্য করে, যখন তান্তাওই সেকেন্ডারি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভ্রমণে যায়, ওই প্রতিষ্ঠানটি আল আজহার এর সাথে সম্পর্ক রাখত.

সে বলল, “নিকাব হল একটি সংস্কৃতি, এটার ইসলামের সাথে কোন সম্পর্ক নেই.

যখন মেয়েটি তার নিকাব খুলতে অস্বীকার করল এবং নিকাব পড়ে রাখার উপর-ই অটল থাকল, সে (তান্তাওই) চিৎকার করে করে তাকে (মেয়েটিকে) বলল: “আমি ধর্মকে অনেক বেশি জানি তোমার পিতা এবং মাতা থেকে! ”

অতঃপর তার নিকাব সরাতে বাধ্য করার পর, তান্তাওই মেয়েটির ব্যপারে লজ্জিত কথা বলে যে, সে এত সুন্দরও নয় যে তাকে চেহারা ডাকতে হবে!

অতঃপর সে মেয়েটিকে শাসিয়ে দেয় যে, সে আর কখনো নিকাব পড়বে না এবং ওয়াদা করে যে, সে ফতোয়া জারি করবে নিকাবের বিরুদ্ধে, যার মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোতে যাতে এটার ব্যবহার না হয়, সে অটল ছিল সরকারিভাবে নিকাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে, যাতে কেউ যেন আল আজহার এর সাথে সম্পর্কিত বিদ্যালয়গুলোতে প্রবেশ করতে না পারে.

এই হল সেই সাঈদ তান্তাওই যে, এই স্টেটমেন্টও দিয়েছিল:

“যদি ফ্রান্সের সরকার এই সংকল্প নিয়ে থাকে যে, তারা মুসলিম মহিলাদের হিজাব পড়া থেকে বাধা দিবে, তাহলে এটা হল তাদের অধিকার, এটা হল তাদের অধিকার, এটা হল তাদেরি অধিকার”

 

Related Articles

One Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

17 − 6 =

Back to top button