বাংলায় অনূদিত ওয়ার্কশপঃ শহীদি কাফেলার যাত্রী দাঁড়িয়ে যাও… এবং আমাদের জাহাজে উঠো
সতর্কতা- এই বার্তায় যোগাযোগ করার যে পদ্ধতি বলা হয়েছে, তা বর্তমানে সচল নয়।
বাংলায় অনূদিত
দাঁড়িয়ে যাও… এবং আমাদের জাহাজে উঠো
শুরুঃ
এই ওয়ার্কশপের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যারা ফিদায়ী হামলা পরিচালনা করতে চায় এবং ইসলামের শত্রুদেরকে হত্যা করতে চায় কিন্তু বিভিন্ন কারনে যারা মুজাহিদিন পর্যন্ত পৌঁছতে পারছে না অথবা তাঁদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না তাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম সৃষ্টি করা। এইটি সেই সকল ভাইদের জন্য খোলা হয়েছে যারা ইহুদি,খ্রীষ্ঠান অথবা কুফফারদের দালাল তাগুতের মাঝখানে অবস্থান করছেন। এইটি পরিস্কার যে ব্যাক্তিগত জিহাদ অথবা যেটাকে বলা হয়ে থাকে নিঃসঙ্গ নেকড়ে কিছু বিশেষ গুনের কারনে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে যার জন্য জিহাদের নেতৃবৃন্দরা আহবান করছেন। নিদাল হাসান হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যে সম্পূর্ন একটি জিহাদী অপারেশন নিজে একাই পরিচালনা করেছে। ব্যক্তিগত জিহাদ বিষয়ক ধারনা এবং তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আস-সাহাব মিডিয়ার পরিবেশিত ( you are not tasked except for yourself )এই ভিডিওটি দেখতে পারেন।জিহাদি আক্রমণগুলো সাধারনভাবে তিনটি ধাপের মধ্যে দিয়ে যায়ঃ
–লক্ষ্যবস্তু নির্ধারন করা এবং তাঁর তথ্য সংগ্রহ করা–আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ
-পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ সম্পাদন করা
আমরা এই বিষয়ে সতর্ক করছি যে এই তিনটি গ্রুপের মধ্যে কোনও ধরনের সম্পর্ক থাকতে পারবে না। এই তিনটি গ্রুপই সম্পর্কযুক্ত হবে নেতৃত্বের মাধ্যমে যেখানে প্রত্যেকটি গ্রুপই হবে স্বয়ংসম্পূর্ন। কারন শত্রুবাহিনী যদি কোনও একটি গ্রুপকে গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করে তাহলে যারা আল্লাহ্*র উপর সবরের সহিত ধৈর্য্যশীল হবে তাঁরা ব্যতীত কেউই তথ্য গোপন রাখতে পারবে না। এই পদ্ধতির মাধ্যমে জিহাদী আক্রমনগুলোর পরিকল্পনা করলে তথ্য প্রকাশ হবে না। অন্যদিকে সাধারনভাবে কোনও একজন সদস্য গ্রেপ্তার হলেই সম্পূর্ন পরিকল্পনা প্রকাশ হয়ে পড়ে।
ঐমুজাহিদের শুধুমাত্র তাঁর নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ থাকবে। এই ক্ষেত্রে এইটি হবে একটি সামরিক কমিটি। নির্দেশনা দেওয়া, লক্ষ্য নির্ধারন করা, প্রশিক্ষন দেওয়া এবং আক্রমনের তারিখ,সময় এবং স্থান নির্ধারন করবে এই সামরিক কমিটি এবং নেতৃবৃন্দ। এই সামরিক কমিটি জিহাদি আক্রমণের মিডিয়া কাভারেজেরও দায়িত্বও পালন করবে।
কাজের ক্ষেত্রঃ সম্পূর্ন পৃথিবী
শর্তের তালিকা:
১-মুসলিম
৬-আদেশ পালনে সম্পূর্ন আনুগত্যশীল
লক্ষ্যবস্তু
২-শত্রুবাহিনীর অর্থনীতির কেন্দ্র
৩-শত্রুবাহিনীর সামরিক কেন্দ্র
৪-শত্রুবাহিনীর মিডিয়ার কেন্দ্র
লক্ষ্যবস্তু নির্ধারনের ক্ষেত্রে কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ন:
১-আমেরিকান লক্ষ্যবস্তু
২-ইসরাঈলি লক্ষ্যবস্তু
৩-ফ্রান্সের লক্ষ্যবস্তু
৫-মুসলিম ভূমিগুলোতে বিচরনকারী কুফফারদের দালাল তাগুত গোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুলক্ষ্যবস্তু নির্ধারন করার পদ্ধতি
প্রথম পদ্ধতিঃ মুজাহিদ লক্ষ্য নির্ধারন করবে এবং সামরিক কমিটিকে এর সম্পূর্ন পরিকল্পনা উপস্থাপন করবে। সামরিক বাহিনী মুজাহিদের লক্ষ্যবস্তুর উপর গবেষনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে।দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ মুজাহিদের সামর্থ্য এবং দক্ষতা, তাঁর বসবাসের অবস্থানের উপর নির্ভর করে সামরিক কমিটি লক্ষ্যবস্তু নির্ধারন করে দিবে।
যোগাযোগের মাধ্যমঃ প্রত্যেকটি যোগাযোগ অবশ্যই হতে হবে Assrar Al-Mujahideen Program 2 এর মাধ্যমে। অন্যান্য আরো তথ্যের জন্য আপনি “Inspire “Magazine” , issue 2দেখতে পারেন।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেটের নিরাপত্তা সংক্রান্ত সতর্কতা proxiesঅবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।
৩-জিহাদের জন্য আগ্রহান্বিত ভাইদেরকে ২টি ই-মেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।একটা অ্যাকাউন্ট Assrar Al-Mujahideen এর public key সহ প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠাতে ব্যবহার করবেন। অপরটি আপনার ডাটা পাঠাতে ব্যবহার করবেন।
৪) বার্তা পাঠাতে অবশ্যই Assrar Al-Mujahideen Program 2 এর the private encryption ব্যবহার করতে হবে। তারপর ই-মেইল পাঠাতে হবে নিচের ই-মেইল আইডির যেকোনও একটিতে।
বিস্তারিত জানতে নিচের ওয়েবসাইটগুলোতে ভিজিট করুন :
Direct link
– www.alfidaa.org
– www.shamikh1.info
Secure link:
https://www.alfidaa.org/
https://shamikh1.info/
Download link: