আরবইলম ও আত্মশুদ্ধিবই ও রিসালাহবালাকোট মিডিয়ামিডিয়াশাইখ আবু মুহাম্মাদ আল মাকদিসী হাফিযাহুল্লাহশামহযরত উলামা ও উমারায়ে কেরাম

দাওলাতুল ইসলামিয়্যা ইরাক ও শাম এর বাস্তব অবস্থা ও তাদের ব্যাপারে আমাদের করণীয় – শাইখ আবু মুহাম্মাদ আসিম আল মাকদিসি হাফিজাহুল্লাহ

দাওলাতুল ইসলামিয়্যা ইরাক ও শাম এর বাস্তব অবস্থা ও তাদের ব্যাপারে আমাদের করণীয়

– শাইখ আবু মুহাম্মাদ আসিম আল মাকদিসি হাফিজাহুল্লাহ

ডাউনলোড করুন

PDF
https://banglafiles.net/index.php/s/9a6k8cP3QzEwJSM
https://archive.org/download/balakot_media_books/abu_mhammad_almaqdisi_er_guruttopurno_ahoban.pdf
http://www.mediafire.com/file/pw1967504cjf8nk/13.abu_mhammad_almaqdisi_er_guruttopurno_ahoban.pdf/file

WORD
https://banglafiles.net/index.php/s/noRmgjw7E9tpRB7

https://archive.org/download/dawlatul-iraq-o-sham-er-obostha-o-koroniyo/.docx

====================================

শাইখ আবু মুহাম্মদ আসিম আলমাকদিসী (আল্লাহ তাঁকে হেফাজত করুন) এর পক্ষ থেকে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ আহবান

 

দাউলাতুল ইসলামিয়্যা ইরাক শামএর বাস্তব অবস্থা এবং তাদের ব্যাপারে করণীয়

 

 

লেখক: আবু মুহাম্মদ আসিম আল-মাকদিসী

পরিবেশনায়: বালাকোট মিডিয়া

 

 

খোরাসান, ইয়ামান, মারেক্কো, সিনা, সোমালিয়া, চেচেনের মুজাহিদদের দায়িত্বশীলবর্গের প্রতি ……

(আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে হেফাজত করুন, এবং তাঁদের মাধ্যমে দ্বীনকে সাহায্য করুন)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ.

আমি আপনাদের কাছে ঐ আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করছি যিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই। সালাত ও সালাম প্রেরণ করছি তাঁর উপর যাকে কিয়ামতের পূর্ব মুহূর্তে তরবারি সহকারে প্রেরণ করা হয়েছে যাতে এক আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা হয় যার কোনো শরীক নেই।

হে আমার ভাইয়েরা! আপনারা জানেন, শামের ময়দানে কি ঘটেছে এবং কি ঘটছে, মুজাহিদদের মাঝে পরস্পর মতানৈক্য ও লড়াই। যা জিহাদ ও মুজাহিদদের শুভাকাজ্কী হৃদয়গুলোকে ছারখার করছে, ইসলাম ও মুসলমানদের প্রতি আগ্রহী অন্তরগুলোকে ক্ষতবিক্ষত করছে। আর দ্বীনের শত্রুদের চক্ষুগুলোকে শীতল করছে।

আর হয়তো আপনারা এটাও জানেন, আমরা এটার সমাধান করার জন্য চেষ্টা করেছি। যেমনিভাবে অন্যান্য সন্মানিত আলেমগণ ও মুজাহীদগণও নিজেদের চেষ্টা ব্যয় করেছেন। আমরা এই মতানৈক্য ও লড়াইয়ের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করেছি। যাদের মাঝে বাগদাদীও আছেন। যেভাবে দাউলাকে প্রকাশ্যভাবে নসীহা দিয়েছি তেমনিভাবে তাকেও গোপনে উপদেশ দিয়েছি। আমরা তাদের মুখপাত্র আদনানীর কিছু সীমালঙ্ঘনকে খণ্ডন করেছি। কারাগার থেকে আমাদের পক্ষে যতটুকু সম্ভব হয়েছে ততটুকুই করা হয়েছে। অন্যথায় তার বাড়াবাড়ি ও সীমালজ্ঘন আরো বেশী প্রত্যাখ্যানযোগ্য ও খণ্ডনের উপযুক্ত ছিল।

আমাদের ভাই সেনাপতি মুজাহিদ শাইখ আইমান আয-যাওয়াহিরী (আলাহ তাআলা তাঁকে হেফাজত করুন) এর সাথেও যোগাযোগ করেছি। আমরা তাঁকে এমন একটি কাঠামো দাঁড় করাতে বলেছি যার মাধ্যমে আমরা দাউলা ও জাবহাতুন নুসরার মাঝে ফায়সালা ও সংশোধন করার চেষ্টা করবো। এটা বাস্তবায়নের জন্য আমরা আমাদের আস্থাভাজন বিশেষ কিছু ছাত্রকে দায়িত্ব দেবো। এমন কিছু ছাত্র যাদের মাঝে এ শর্তসমূহও বিদ্যমান থাকবে যেগুলোর ব্যাপারে একগুঁয়েমী করে ইতিপূর্বে দাউলা তাহকীমের (ফায়সালার) সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেছিল। আর আমরা এ বিষয়টি বাগদাদীকেও অবগত করেছিলাম। আমরা তাকে সতর্ক করেছিলাম, সে যদি এই সিদ্ধান্তকেও উপেক্ষা করে তাহলে তাদেরকে সকল মুজাহিদের সামনে জবাবদিহিতা করতে হবে। এবং এর মন্দ পরিণাম তাদেরকে ভোগ করতে হবে।

আমরা দাউলার শরীয়া বিভাগের কতিপয় দায়িত্বশীলদের সাথেও যোগাযোগ করেছি। আর উক্ত চিঠিগুলো প্রমাণ হিসাবে আমাদের কাছে বিদ্যমান আছে, যা তাদের প্রতারণা, ধোঁকা, মিথ্যাবাদিতা, মুজাহিদ উমারাদের প্রতি অপবাদকে প্রকাশ করে। আরো এমন অনেক বিষয় যা তাঁদের জন্য অসমিচীন। আরে তাঁরা তো এমন কতিপয় মুজাহিদ যারা আল্লাহ তাআলার সাথে সত্য শাহাদাহ ও সাক্ষীর ক্ষেত্রে সর্বোত্তম বাক্তি, যদিও তা তাঁদের বিরুদ্ধে যায়।

আপনারা জানেন, দাউলা অনেক নিষ্পাপ রক্ত প্রবাহিত করেছে, যা নিশ্চিত। তারা মুজাহিদ উমারা ও মাশায়েখদের আনুগত্য করতে অস্বীকার করেছে, তাঁদের সিদ্ধান্ত ও উপদেশগুলোকে প্রত্যাখ্যান করেছে; এটি প্রসিদ্ধ, জানা ও প্রমাণিত একটি বিষয়। তাদের কতিপয় সদস্য, বরং শরীয়া বিভাগের কতিপয় দায়িত্বশীলদের মাঝে সীমালজ্ঘন বাসা বেঁধেছে । এমনকি তাদের কতক প্রকাশ্য স্বীকার করেছে যে, তাদের মাঝে খাওয়ারেজ বিদ্যমান আছে।

আপনারা আরো জানেন, এ ধরনের ব্যক্তির সিরিয়ার মানুষদের উপর চেপে বসা, উচ্চস্বরে জিহাদ ও মুজাহিদদের নাম ব্যবহার করা, দাউলাতে ইসলামিয়্যার চাদর পরিধান করা ও তার পরিভাষাগুলো ব্যবহার করার দ্বারা কাঙ্খিত দাউলাতে ইসলামিয়্যা, জিহাদ ও মুজাহিদদের বদনাম হয়েছে এবং হচ্ছে। কেননা আল্লাহ তাআলার শরীয়াকে উপেক্ষা এবং নববী হেদায়েত থেকে বিচ্যুতি অচিরেই বাড়াবাড়ির দরজা খুলে দিবে, জিনিসকে এমন নামে নামকরণ করা হবে যার সে অনুপযুক্ত, নিষ্পাপ রক্ত প্রবাহিত করবে, আল্লাহ তাআলার বান্দারা জুলুমের স্বীকার হবে। তা নিশ্চিত এক ধরনের খবিছ বৃক্ষের জন্ম দেবে।

আপনারা এটাও জানেন দাউলা, তার মুখপাত্র ও শরীয়া বিভাগের দায়িত্বশীলবর্গ আমাদের বড়দের প্রতি, আমাদের আলেমদের প্রতি, আমাদের মাশায়েখদের প্রতি কিভাবে একের পর এক ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে, বিশেষ করে আমাদের ভাই আমদের প্রাণপ্রিয় ব্যক্তিত্ব শাইখ আইমানের প্রতি। তারা যখন তাঁর আদেশের অবাধ্য হয়েছে, তাঁর আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছে, এবং যে দাবি তারা করছে যে, “তাঁর হাতে তাদের বাইয়াত ছিল না” এই দাবির বিরুদ্ধে যখন মুজাহিদগণ সাক্ষ্য দিচ্ছে, তখন তারা নিজেদের অপরাধ, মুজাহিদদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ, মুজাহিদ উমারাদের প্রতি অবাধ্যতা, তাদের উপদেশগুলোকে উপেক্ষা, এই সবগুলোকে এই আবরণ দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করছে যে, আল-কায়েদা তাঁর জিহাদের মানহাজ থেকে পদচ্যুত হয়েছে। আর এ ক্ষেত্রে তারা এমন কিছু কথাকে প্রমাণ স্বরূপ পেশ করছে যা তারা গ্রহণ করেছে আল-কায়েদার উমারাদের বিভন্ন বক্তৃতা থেকে, শররী দৃষ্টিকোণ থেকে যার মাঝে নেই সমস্যার লেশমাত্র।

আল-কায়েদার সমালোচনা এবং এর দ্বারা তাদের অসৎ উদ্দেশ্য ও ভ্রান্ত চিন্তা-ধারার উপর ভিত্তি করে উমারাদের উপর জুলুম, সব কিছুই তারা করছে তাদের অন্যায়কে ন্যায় প্রমাণ করতে, তাদের অবাধ্যতা ও মুজাহিদদের কাতারে বিভক্তি সৃষ্টিকে উত্তম প্রমাণ করতে। এগুলো তো তাদের এমন কতিপয় যুক্তি, যা তাদের দৈন্যতা, চিন্তাধারার অসমতা ও জ্ঞানের অগভীরতাকেই প্রমাণ করে। তাদের সীমালজ্ঘনও ছোট সমস্যাকে বড় করে দেখানোর প্রবণতাকেই সাব্যস্ত করে। আমি আদনানীর সর্বশেষ বার্তা শুনেছি যা এ ক্ষেত্রে নমুনা হতে পারে (এছাড়াও তাদের অন্যান্য অনেক বার্তার মধ্যেও এ বিষয়টি প্রমাণিত), তাতে সে স্পষ্টভাবে সেনাপতি শাইখ আয-যাওয়াহিরী যে তাহকীমের দিকে আহবান করেছিলেন তা প্রত্যাখ্যান করেছে। এটা তো ছিল এমন এক সিদ্ধান্ত যার ব্যাপারে আমরা শাইখকে ও তাদেরকে সম্বোধন করেছিলাম, আর এই স্পষ্ট পরিষ্কার প্রত্যাখ্যানের পর সকল কথকের উক্তি থেমে গেছে, ফায়সালা ও সংশোধনের সকল পথ বন্ধ হয়ে গেছে, যা প্রত্যেক উদ্যোগ গ্রহণকারীই শুনেছে।

আর একারণেই এদের ব্যাপারে আরো অপেক্ষা করা, কালক্ষেপণ করা, আরো সময় প্রদান করাটা হবে অন্যায়কে অন্যায় বলা থেকে চুপ থাকা, বাতিলকে বাতিল আখ্যায়িত না করে বসা থাকা। যার ফলে আমাদের উপর, সকল মুজাহিদ শাইখদের উপর, এবং বিশ্বের মুজাহিদদের সকল উমারাদের উপর আবশ্যক হলো, হক্‌ কথা বলা ও হকের অনুসারীদের পক্ষ অবলম্বন করা, এবং বিদ্রোহী, তাহকীমকে অস্বীকারকারী, সংশোধনকে প্রত্যাখ্যানকারী, নিজ উমারা ও সম্মানিত শাইখদের আদেশের অবাধ্য গ্রুপকে প্রকাশ করে দেয়া।

আর এর উপর ভিত্তি করেই আমরা ঘোষণা দিচ্ছি ইরাক ও শামের দাউলা নামক তানজীমটি সত্য পথ থেকে বিচ্যুত, মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী ও সীমালজ্ঘনকারী। নিষ্পাপ রক্ত প্রবাহিত করা, মুজাহিদদের মাল, গণিমত ও সরকার থেকে তারা যে শহরগুলোকে মুক্ত করেছে সেগুলোর উপর অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপের সাথে তারা জড়িত। তারা জিহাদের সুনাম নষ্ট করা ও মুজাহিদদের মাঝে ফাটল সৃষ্টির কারণ। তারা নিজেদের বন্দুক মুরতাদ যোদ্ধাদের দিক থেকে ফিরিয়ে নিয়ে মুজাহিদ ও মুসলমানদের বুকের দকে তাক করেছে। এ ধরনের নানা ভ্রষ্টতা তাদের মাঝে বিদ্যমান।

একইভাবে আমরা সকল মুজাহিদদেরকে আহ্বান করছি সত্য ও সত্যপন্থীদের সাহায্যার্থে তারা যাতে এ ঘোষণাটিকে নিজেদের জন্য আপন করে নেয়, এবং এর সাথে একাত্বতা পোষণ করে। আমি দাউলার সদস্যদেরকে আহ্বান করছি তারা যাতে দাউলাকে ত্যাগ করে এবং জাবহাতুন নুসরার আনুগত্য গ্রহণ করে, এবং তাঁর উমারাদের হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে আমি তাদেরকে এই ফাতওয়াই প্রদান করছি, এর উপরই উদ্বুদ্ধ করছি এবং এটাই তাদের জন্য পছন্দ করছি। এমনিভাবে সকল জিহাদী ওয়েব সাইট ও অন্যান্য এ সকল ওয়েব সাইট যাদের মাঝে মুসলিম ও তাদের জিহাদের চিন্তা আছে, তারা যাতে এই বার্তাটিকে প্রচার করে ও সাহায্য করে, এবং দাউলার সকল পরিবেশনা, বার্তা ও লেখা প্রচার করা থেকে বিরত থাকে।

এ বার্তার উদ্দেশ্য হলো, নিজ নেতৃত্বের অবাধ্য এ তানজীমের উপর থেকে শরয়ী আবরণ তুলে ফেলা। এবং তার সীমালজ্বিত মানহাজ, নিষ্পাপ রক্ত প্রবাহিত করা, জিহাদ ও মুজাহিদদের বদনাম রটানো, নিজ ভ্রষ্টতা ও অবাধ্যতার কারণে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুতি ও আল্লাহ তাআলার হুকুম গ্রহণ থেকে বিরত থাকা – এ সকল অপরাধ থেকে বারাআত (মুক্তা) ঘোষণা।

তাদের ভ্রষ্টতা, ফায়সালার পথে বাধা প্রদান, এবং সকল সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যানই আমাদেরকে এই সিদ্ধান্ত দিতে বাধ্য করলো। আমরা এটা করেছি তাদেরকে আমাদের নসীহা দেবার পর, এবং তাদের উমারা ও শরীয়া বিভাগের দায়িত্বশীলদের সাথে প্রকাশ্য ও গোপনে যোগাযোগ করার পর। যখন তারা তাদের আমীরদের আহবান ও মাশায়েখে জিহাদদের ডাকের প্রতি কর্ণপাত করেনি, তাহকীমকে মেনে নিতে অস্বীকার করেছে, তখন এর ফলে তারা শরীয়া এবং হকৃকে তার উপযুক্ত ব্যক্তির কাছে ফিরিয়ে দেবার পথে বাধা হয়েছে, যেভাবে তারা ইতিপূর্বে তাদের উমারাদের আনুগত্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। ফলে হক্‌ বলা আমদের উপর আবশ্যক হয়েছে । আমরা তা করেছি তাদেরকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের পক্ষে যতটুকু চেষ্টা, শক্তি, সামর্থ ব্যয় করা সম্ভব তা ব্যয় করার পর। কিন্তু তারা অস্বীকার করেছে, তাদের নেতৃত্ব ও শরীয়া বিভাগের দায়িত্বশীলরা নিজেদের ভ্রষ্টতার উপরই থেকে গেছে।

তাই আহলুল জিহাদদের উপর আবশ্যক হয়ে গেছে, তার ব্যাপারে সতর্ক করা। মুজাহিদদেরকে আহ্বান করা তারা যাতে তার থেকে পৃথক হয়ে যায়, মুত্তাকীন ও সদেকীন, আহলে হক্‌ ও আহলে জিহাদের পক্ষ গ্রহণ করে, যাতে জিহাদের উদ্দেশ্য পূরণ হয়, মুজাহিদদের মাঝে এক্য তৈরি হয়। কেননা, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা এ সমস্ত ব্যক্তিদেরকে ভালোবাসেন যারা তাঁর পথে সারিবদ্ধভাবে লড়াই করে যেন তারা সীসা ঢালা প্রাচীর (সুরা সফ, আয়াত: ৪)। আহলে জিহাদদের জন্য বিভক্তি ও পৃথক পৃথক থাকা কখনোই পছন্দনীয় নয়, যার দ্বারা শক্তি খর্ব হয়, জিহাদ দুর্বল হয়, এবং শত্রুরা তাদের উপর আগ্রাসন চালায়।

আমি আল্লাহ তাআলার কাছে প্রার্থনা করি আল্লাহ তাআলা যাতে সকল মুজাহিদদেরকে তাদের মধ্য থেকে সবচেয়ে তাকওয়াবান হৃদয়ের অধিকারী কোনো একজন ব্যক্তির হাতে এক করে দেন। তিনি যেন তাওহীদের ঝাণ্ডাকে সমুন্নত করেন, শিরকের পতাকাকে অবনত করেন। হে আল্লাহ! আপনি আপনার নবীর প্রতি সালাত ও সালাম বর্ষণ করুন।

আবু মুহাম্মদ আলমাকদিসী

রজবের মাঝামাঝি

১৪৩৫ হিজরী

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

four × three =

Back to top button