Bengali Translation || আমেরিকার জনগণের প্রতি বার্তা || রমাযান, ১৪২৫ হিজরী, অক্টোবর ২০০৪ ঈ.|| ইমামুল মুজাহিদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ
مؤسسة النصر
আন নাসর মিডিয়া
An Nasr Media
تـُــقدم
পরিবেশিত
Presents
الترجمة البنغالية
বাংলা অনুবাদ
Bengali Translation
بعنوان:
শিরোনাম:
Titled
رسالة إلى الشعب الأمريكي
আমেরিকার জনগণের প্রতি বার্তা
Letter to the people of America
রমাযান, ১৪২৫ হিজরী,
অক্টোবর ২০০৪ ঈ.
للشيخ أسامة بن لادن – رحمه الله
ইমামুল মুজাহিদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ
By Sheikh Usamah Bin Laden Rahimahullah
للقرائة المباشرة والتحميل
সরাসরি পড়ুন ও ডাউনলোড করুন
For Direct Reading and Downloading
PDF (384 KB)
পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৩৮৪ কিলোবাইট]
লিংক-২ : https://archive.org/download/america…roti-barta.pdf
লিংক-৩ : https://workdrive.zohopublic.eu/file…86fe744575d6d0
লিংক-৪ : https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=f0q9p2e5c9
লিংক-৫ : https://f005.backblazeb2.com/file/Ba…roti-barta.pdf
লিংক-৬ : https://jmp.sh/S9kqQEfx
লিংক-৭ : https://americarjonogonerproti.files…roti-barta.pdf
লিংক-৮ : https://www.mediafire.com/file/7o677…barta.pdf/file
লিংক-৯ : https://drive.internxt.com/sh/file/e357cd3f-5570-4e52-8ecb-8fe5aa985e35/f02d90441b7779065ff728b74afd8efb76f9d995f2a35a1497 02d55580868059
Word (447 KB)
লিংক-২ : https://archive.org/download/america…oti-barta.docx
লিংক-৩ : https://workdrive.zohopublic.eu/file…0bfd7a4f361fe1
লিংক-৪ : https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=n6j6a1v4y9
লিংক-৫ : https://f005.backblazeb2.com/file/Ba…oti-barta.docx
লিংক-৬ : https://jmp.sh/SAEGKnlY
লিংক-৭ : https://americarjonogonerproti.files…oti-barta.docx
লিংক-৮ : https://www.mediafire.com/file/gfjz5…arta.docx/file
লিংক-৯ : https://drive.internxt.com/sh/file/a1f7cd93-5b06-4994-96d2-5bf1a6a4099f/603ad407a016ac1d53b3a24f20742ac5ff62b8d8d99fdc97c9 936d47a0499aa8
book cover [2.5 MB]
লিংক-২ : https://archive.org/download/america…arta-Cover.jpg
লিংক-৩ : https://workdrive.zohopublic.eu/file…e5130bc4357e0f
লিংক-৪ : https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=h9p7w7q2z2
লিংক-৫ : https://f005.backblazeb2.com/file/Ba…arta-Cover.jpg
লিংক-৬ : https://jmp.sh/S9kqQEfx
লিংক-৭ : https://americarjonogonerproti.files…arta-cover.jpg
লিংক-৮ : https://www.mediafire.com/file/m2k6k…Cover.jpg/file
লিংক-৯ : https://drive.internxt.com/sh/file/b90f481c-1c12-48ce-b0e8-eacff5d69971/ceaf5410cffa3b0c70f600d390002df15ff96bea43b986713d b1447fb7d7d524
Banner [2.3 MB]
লিংক-২ : https://archive.org/download/america…a%20Banner.jpg
লিংক-২ : https://workdrive.zohopublic.eu/file…5ac4c0b7d8c3ac
লিংক-৩ : https://www.idrive.com/idrive/sh/sh?k=t9m1m1k1x4
লিংক-৪ : https://f005.backblazeb2.com/file/Ba…rta+Banner.jpg
লিংক-৫ : https://jmp.sh/SgLJzJJy
লিংক-৬ : https://americarjonogonerproti.files…rta-banner.jpg
লিংক-৭ : https://www.mediafire.com/file/4po7r…anner.jpg/file
লিংক-৮ : https://drive.internxt.com/sh/file/22bf3d06-a053-4a61-8d2f-3983259a31c8/d852c59f99afd7ad20c763558c05a4a2d0e9ed9ebb08380576 62d20f1903c54d
=========================
আমেরিকার জনগণের প্রতি বার্তা
ইমাম মুজাদ্দিদ শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ্
الحمد لله الذي خلق الخلق لعبادته وأمرهم بالعدل، واذن للمظلوم أن يقتص من ظالمه بالمثل.
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টিজগৎ সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা মানুষকে ইনসাফ করার আদেশ দিয়েছেন। আর মজলুমদেরকে অনুমতি দিয়েছেন জালিমদের থেকে সমান বদলা নেওয়ার।
হামদ ও সালাতের পর।
হেদায়াত প্রত্যাশীদের উপর সালাম বর্ষিত হোক।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
হে মার্কিন জনগণ!
তোমাদের উদ্দেশ্যে আমার এই আলোচনা এমন আদর্শ পদ্ধতি সম্পর্কে, যা তোমাদেরকে আরেকটি ‘ম্যানহাটন’ থেকে বাঁচাতে পারে। পাশাপাশি জানতে পারবে, আমাদের যুদ্ধে জড়ানোর কারণ এবং তার পরিণতি সম্পর্কে। আলোচনার পূর্বে আমি তোমাদেরকে বলছি:
নিরাপত্তা মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। স্বাধীনচেতা মানুষ তাদের নিরাপত্তাকে অবহেলা করে না। কিন্তু বুশ দাবি করেছে যে, আমরা স্বাধীনতা অপছন্দ করি। যা সত্য নয়। বুশ আমাদেরকে জানাক, কেন আমরা সুইডেনে আঘাত করলাম না?
এটি স্বীকৃত বিষয় যে, যারা স্বাধীনতা অপছন্দ করে, তারা সেই ১৯ মহান বীরের ন্যায় আত্মমর্যাদাশীল আত্মার অধিকারী হতে পারে না। আল্লাহ তাঁদের প্রতি রহম করুন। আমরা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করছি কারণ, আমরা স্বাধীন থাকতে চাই। আমরা আমাদের উপর কোনো অন্যায় হস্তক্ষেপ মেনে নেই না। আমরা আমাদের উম্মাহকে স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে চাই। তাই তোমরা যেমন আমাদের নিরাপত্তা নষ্ট করেছো, তেমনি আমরাও তোমাদের নিরাপত্তা নষ্ট করবো। কেউ অন্যের নিরাপত্তা নিয়ে তামাশা করার পর নিজে নিরাপদ থাকবে- এটা একমাত্র নির্বোধ ও বোকা লোকই আশা করতে পারে।
কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে জ্ঞানী মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল- ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা, যেন ভবিষ্যতে তা এড়ানো যায়। কিন্তু আমি তোমাদের দেখে বিস্মিত হই। আমরা ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর চতুর্থ বছরে পদার্পণ করেছি। বুশ এখনও তোমাদেরকে বিভ্রান্তি ও গুজবের মধ্যে রেখেছে। তোমাদের কাছ থেকে হামলার আসল কারণ লুকাচ্ছে। তাই, পূর্বের দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি করার মতো ‘কারণ’ এখনো তোমাদের মাঝে রয়ে গেছে। আমি তোমাদেরকে পিছনের কারণগুলো সম্পর্কে বলবো। তোমাদেরকে সেই মুহূর্তগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিবো- যখন হামলার এ সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছিল। যাতে তোমরা সঠিক কারণ সম্পর্কে চিন্তা করতে পারো।
আমি তোমাদেরকে বলছি; (আল্লাহ তাআলা জানেন) টাওয়ারগুলোতে আঘাত করার কথা আমাদের মনে কখনো উদয় হয়নি। কিন্তু যখন তোমাদের অপরাধের পাল্লা ভারি হলো এবং আমরা ফিলিস্তিন ও লেবাননে আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে আমেরিকান-ইসরায়েলি জোটের অন্যায় ও অত্যাচার প্রত্যক্ষ করলাম, তখন আমার মনে দ্রুত এ চিন্তাটা আসলো।
যে ঘটনাগুলো আমাকে সরাসরি ব্যথিত করেছিল তা হলো, ১৯৮২ সাল এবং তার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ। আমেরিকা ইসরায়েলিদের লেবাননে আক্রমণ করার অনুমতি দিয়েছিলো। আমেরিকান তৃতীয় নৌবহর এতে সহায়তা করেছিলো। তারা লেবাননে মুসলিমদের উপর বোমা হামলা করে। এতে অনেক মানুষ নিহত, আহত ও আতঙ্কিত হয়। অন্যরা হয় বাস্তুচ্যুত। এখনও আমার সেই হৃদয়বিদারক করুণ দৃশ্য মনে পড়ে! সর্বত্র পড়ে আছে রক্ত, নারী-শিশুর ছিন্নভিন্ন দেহ! মুসলিমদের অগণিত ঘর-বাড়ি ধ্বংস করা হয়েছিল! টাওয়ারগুলো তার অধিবাসীসহ চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হয়েছিল! আমাদের দেশগুলোর উপর বৃষ্টির মতো গোলা বর্ষণ করা হয়েছিল। পরিস্থিতি ছিল ‘শক্তিশালী কুমিরের শিশু শিকারের ন্যায়’- যে শিশুর চিৎকার করা ছাড়া কোনো উপায় কিংবা শক্তি নেই। আর কুমির কি অস্ত্র ছাড়া কোনো সংলাপ বুঝে?
গোটা বিশ্ব নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছিল। তারা শুনছিল আর দেখছিল! সেই কঠিন মুহূর্তে, আমার মনে এমন সব ভাবনার জোয়ার উঠেছিল, যার বিবরণ দেয়া কঠিন। পরিস্থিতির কারণে এমন অপ্রতিরোধ্য অনুভূতির জন্ম হয়, যা অন্যায় নিরোধে এবং জালিমদের শাস্তি দিতে দৃঢ়প্রত্যয়ী করে।
আমি যখন লেবাননের সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত টাওয়ারগুলো দেখছিলাম, তখন আমার মনে এসেছিল যে, আমাদেরও একইভাবে জালিমকে শাস্তি দেওয়া উচিত। আমেরিকার টাওয়ারগুলো ধ্বংস করা উচিত। যাতে আমরা যা আস্বাদন করেছি, তার কিছুটা স্বাদ তারাও পেতে পারে এবং আমাদের শিশু ও নারীদের হত্যা থেকে বিরত থাকে।
সেদিনই আমি বুঝতে পেরেছি, নিষ্পাপ শিশু ও নারীদের অন্যায়ভাবে, ইচ্ছাকৃত হত্যা করা; একটি মার্কিন অনুমোদিত আইন। এও বুঝতে পেরেছি, তাদের পক্ষ থেকে ‘সন্ত্রাস’ হলেও সেটাকে ‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র’ বলা হবে। আর মুসলিমদের পক্ষ থেকে তার প্রতিরোধ হলো তার নাম হবে ‘সন্ত্রাসবাদ’ ও ‘পশ্চাদগামিতা’।
আমেরিকা জুলুম ও অবরোধের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে। সিনিয়র বুশ ইরাকে মানব-ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিশু গণহত্যায় অংশগ্রহণ করেছিল। বুশ জুনিয়র একই পথে হেঁটেছে। সে ইরাকের তেল চুরি করার জন্য ও নিজের পুরনো এজেন্টকে পদচ্যুত করে একজন নতুন এজেন্ট বসানোর জন্য, লক্ষ লক্ষ শিশুদের উপর লক্ষাধিক পাউন্ড বোমা এবং বিস্ফোরক বর্ষণ করেছিল। এছাড়া অন্যান্য আরো নৃশংসতা তো ছিলই..
এসব জঘন্য ও ভয়াবহ অন্যায়ের জবাবেই ১১’ই সেপ্টেম্বরের হামলা ঘটেছিল। একজন লোককে কি নিজ সীমান্ত রক্ষা করার কারণে ভর্ৎসনা করা যেতে পারে? নিজেকে রক্ষা করা এবং নিপীড়ককে অনুরূপ শাস্তি দেওয়া কি নিন্দনীয়? যদি তাই হয়, তাহলে আমাদের তা করা ছাড়া উপায় নেই।
এটা সেই বার্তা, যা আমরা ৯/১১ এর হামলার আগে কয়েক বছর ধরে আমাদের কথা ও কাজের মাধ্যমে বারবার তোমাদেরকে জানাতে চেয়েছি। তোমরা চাইলে ১৯৯৬ সালে ‘টাইম’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ‘স্কট’ এর সাথে আমার সাক্ষাৎকারটি পড়ে নিতে পারো। এছাড়া ১৯৯৭ সালে ‘সিএনএন’ এর ‘পিটার আর্নেট’ এর সাথে, তারপর ১৯৯৮ সালে ‘জন ওয়াটার’ এর সাথে আমার সাক্ষাৎকারটিও দেখতে পারো। আর তার প্রয়োগ হিসেবে নাইরোবি, তানজানিয়া ও এডেনের ঘটনাগুলো পড়তে পার।
আরও তথ্য পাওয়া যাবে আবদুল বারী আতওয়ানের সাথে আমার সাক্ষাৎকারে। এমনিভাবে ‘রবার্ট ফিস্ক’ এর সাথে আমার সাক্ষাৎকারেও। এই শেষোক্তজন তোমাদেরই স্বজাতীয় এবং তোমাদেরই আদর্শের। তবে আমি মনে করি, তিনি নিরপেক্ষ। হোয়াইট হাউসে এবং তাদের অনুগত চ্যানেলগুলিতে বসে বসে স্বাধীনতার দাবিদাররা কি পারবে, তার সাথে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করতে? যাতে আমাদের কাছ থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণ সম্পর্কে তিনি যা বুঝেছেন, সেটা আমেরিকান জনগণকে জানাতে পারেন।
এখন তোমরা যদি এসব জঘন্য কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকো, তাহলেই তোমরা সেই সঠিক পথ অবলম্বন করতে পারবে, যা আমেরিকাকে ৯/১১ এর আগের নিরাপত্তার দিকে নিয়ে যাবে। এ ছিল যুদ্ধ ও তার কারণ সম্পর্কে কথা।
এবার ফলাফলের আলোচনা:
মহান আল্লাহর অনুগ্রহে এই হামলার ফলাফল অত্যন্ত ইতিবাচক ও ব্যাপক। যা সকল প্রত্যাশা ও মানদণ্ডগুলোকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। এটা অনেক কারণে হয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো: বুশ ও তার প্রশাসনের সাথে বোঝাপড়া করা আমাদের জন্য কঠিন ছিল না। কারণ তাদের মাঝে আর আমাদের দেশের সরকারগুলোর মাঝে সাদৃশ্য রয়েছে। এগুলোর অর্ধেক শাসন করে সামরিক বিভাগ এবং বাকি অর্ধেক রাজপুত ও প্রেসিডেন্টরা। তাদের সাথে আমাদের বোঝাপড়ার অভিজ্ঞতা বেশ দীর্ঘ। উভয় শ্রেণির মাঝেই দম্ভ, অহঙ্কার ও অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনে আগ্রহী লোকের সংখ্যা অনেক বেশি।
এই সাদৃশ্যের সূচনা হয়েছে সিনিয়র বুশ এ অঞ্চলে সফরের পর থেকে। সে সময় আমাদের স্বজাতীয় কিছু মানুষ আমেরিকার দ্বারা প্রভাবিত ছিল। তারা আশা করতো, এ সফরগুলো আমাদের দেশে আমেরিকানদের প্রভাব বৃদ্ধি করবে। কিন্তু দেখা গেল, সিনিয়র বুশ নিজেই আরবদের রাজতান্ত্রিক ও সামরিক শাসন দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে এবং তাদেরকে তাদের পদসমূহ কয়েক দশক যাবৎ ধরে রাখার জন্য আশীর্বাদ করছে, যেন তারা কোনো জবাবদিহিতা অথবা তদারকি ছাড়াই উম্মাহর অর্থ আত্মসাৎ করতে পারে। তাদের পরবর্তীতে সেই স্বৈরাচার ও স্বাধীনতা-হরণ নিজেদের ছেলেদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। এসব করে তারা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের অজুহাতে। আর এর নাম দেয় ‘দেশীয় আইন’।
সিনিয়র বুশ রাজপুত্রদেরকে রাজ্যগুলোর দায়িত্ব দেয়ার নীতিকে সমর্থন করল। আর এ অঞ্চলের রাষ্ট্রপতিদের প্রতারণার প্রমাণসমূহ ফ্লোরিডায় স্থানান্তর করতে ভুললো না, যেন সঙ্কটময় মুহূর্তে এর থেকে উপকৃত হতে পারে।
যা কিছু আমরা করবো উল্লেখ করেছি, তার ভিত্তিতে বলতে পারি: এ প্রশাসনকে প্ররোচিত উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ করাটাই আমাদের পক্ষে সহজ। এক্ষেত্রে আমাদের জন্য যথেষ্ট হলো: দুজন মুজাহিদকে সুদূর প্রাচ্যে পাঠানো। তারা সেখানে গিয়ে “আল-কায়েদা” লেখা একটা পতাকা উত্তোলন করবে। এতে করে ওই অঞ্চলে সামরিক কর্মকর্তা ও জেনারেলরা দ্রুত উদ্যোগ নিয়ে মানবিক, আর্থিক ও রাজনৈতিক সকল পর্যায়ে মার্কিন স্বার্থ বিনষ্ট করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এক্ষেত্রে বিশেষ কিছু কোম্পানি ব্যতিক্রম থাকবে। ওই ব্যতিক্রম ছাড়া এই অঞ্চলে মার্কিনীদের কোন একটি স্বার্থও যেন রক্ষা না হয়, সে বিষয়টাই তারা নিশ্চিত করবেন।
এছাড়া আমরা বড় বড় জালিম শক্তিগুলোর মোকাবেলার জন্য গেরিলা যুদ্ধ ও ক্ষয়যুদ্ধের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। এর মাধ্যমে আমরা ও মুজাহিদগণ দশ বছরে রাশিয়াকে ক্লান্ত করে ছেড়েছি। এরপর আল্লাহর অনুগ্রহে তারা দেউলিয়া হয়ে যায় এবং পরাজিত হয়ে সৈন্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়। তাই প্রশংসা ও অনুগ্রহ একমাত্র আল্লাহর। আমরা আমেরিকাকেও দেউলিয়াত্বের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার এই ক্ষয়যুদ্ধ অব্যাহত রাখবো ইনশাআল্লাহ। আর এটা আল্লাহর জন্য কঠিন নয়।
যারা বলে, একমাত্র আল-কায়েদাই হোয়াইট হাউস প্রশাসনকে পরাজিত করেছে কিংবা এই যুদ্ধে হোয়াইট হাউস প্রশাসন হেরেছে একমাত্র আল-কায়েদার কাছে, তাদের এ দাবি গভীর গবেষণার দাবি রাখে। কারণ এর ফলাফলগুলোর প্রতি গভীরভাবে তাকালে এটা বলা যাবে না যে, এই অবস্থানে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আল-কায়েদাই একমাত্র কারণ।
********
في مؤسسة النصر للإنتاج الإعلامي
قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!
আন নাসর মিডিয়া
আল কায়েদা উপমহাদেশ
In your dua remember your brothers of
An Nasr Media
Al-Qaidah in the Subcontinent
আমেরিকার জনগণের প্রতি বার্তা