খোরাসাননির্বাচিতসংবাদ

আফগানিস্তানে কুফফাররা ময়দানে মুজাহিদগণের কাছে মার খেয়ে কাপুরুষের মত জনসাধারণকে তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করার ঘৃন্য স্ট্র্যাটেজির কার্যক্রম শুরু।

 

আফগানিস্তানের ফারিয়াব প্রদেশের কাইসার জেলার যাকা বাঘ এলাকায় ২জন এএলপি বন্দুকধারী নিজেদের ভুল বুজতে পেরে শত্রুশিবির পরিত্যাগ করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবারে। এদিকে প্রদেশটির বালচেরাঘ জেলা থেকে আগত রিপোর্ট অনুযায়ী নাইশার এলাকায় গত পরশু রাতে মুজাহিদগণ শত্রুদের অবস্থানে হামলা করেছেন। ঐ হামলায় , ২টি চেকপোস্ট সহ চারটি বিশাল আকারের শত্রুসামরিক ঘাঁটি পদদলিত হয়েছে, তিনসেনা নিহত হয়েছে ও আরো চারজনকে গ্রেফতার করা হয় এবং বাকিরা পালাতে বাধ্য হয়। ২০টি মোটরবাইক , একটি এলএমজি, একটি আরপিজি লাঞ্চার, ২টি একে রাইফেল, ৫টি কালাশিনকভ এবং আরো সামরিক সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হয়। সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে মুজাহিদগণের গেরিলা হামলায় আলমার প্রদেশের যালগাদি এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে এক বন্দুকধারী নিহত হয়েছে।
নিমরুজের খাশ রড জেলার আনথান পোস্ট এলাকার নিকটে একটি আইইডি বিস্ফোরণে গত পরশু মধ্যহ্নে একটি ভাড়াটে এপিসি ধ্বংস হয়ে নিহত বা আহত হয়েছে এটার ভেতরে থাকা সব বন্দুকধারী। আগের দিন রাতে ঐ জেলার লখি এলাকায় ভাড়াটে চেকপোস্টে মুজাহিদগণ হামলা করেছেন। এতে , এক ঘন্টা যাবৎ স্থায়ী হওয়া ঐ যুদ্ধে চেকপোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পদদলিত হয় এবং নিহত হয় ১১ পুতুলসেনা আর বাকিরা লাশগুলো ফেলে রেখে পালাতে বাধ্য হয়। মুজাহিদগণের শত্রুদের ফেলে যাওয়া ৬ রাউন্ড সহ একটি মর্টার টিউব, ১৭রাউন্ড সহ একটি আরপিজি লাঞ্চার, ৩৫০০ রাউন্ড গুলিসহ ৪টি পিকেএম মেশিনগান, ৪টি রাইফেল, একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র এবং অন্যান্য যুদ্ধসামগ্রী গণিমত লাভ করেন। জানা গেছে যে ঐ অপারেশনে ৩জন মুজাহিদও আহত হয়েছেন।
বাদঘিসের মারঘাব জেলার মারেচাক এলাকায় শনিবার রাতে একটি ভাড়াটে চেকপোস্টে ‍মুজাহিদগণ হামলা করেছেন যার ফলে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে কমপক্ষে ৪ শত্রুসেনা। ক্রসফায়ারে ২মুজাহিদও আহত হয়েছেন।চলমান মানসুরি অপারেশনে, রবিবার রাতে মাকুর জেলার তারাকু এলাকায় একটি শত্রু চেকপোস্টে মুজাহিদগণ হামলা করলে ঐ হামলা প্রায় ২ঘন্টা যাবৎ স্থায়ী ছিল। এতে, কথিত ঐ পোস্টটি পদদলিত হয়ে ৫ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং দুটি যানবাহন ও একটি পিকেএম মেশিন গান ধ্বংস করা হয়েছে। ৩০ রাউন্ড সহ েএকটি আরপিজি লাঞ্চার , ৩টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ সামগ্রীও মুজাহিদগণ গণিমত হিসেবে লাভ করেছেন। জানা গেছে েএকজন মুজাহিদও এই অপারেশনে শহীদ হয়েছেন।
ফারাহ প্রদেশের জয়ান জেলার বাজার এলাকায় গত পরশু সহকারী জেলা ইন্টেলিজেন্স প্রধান হাজী আব্দুল রহীম খান মুজাহিদগণের একটি গেরিলা হামলায় নিহত হয়েছে।গত পরশু প্রদেশটির বালা বালুক জেলার দাহজাকি এবং কাল কালা এলাকায় খাওয়াযা খাদেরে শত্রুরা নতুন চেকপোস্ট প্রতিষ্ঠার জন্য পৌঁছালে একটি বন্দুকযুদ্ধের সূচনা হয়। সংবাদ পাওয়া কালে বন্দুকযুদ্ধ চলমান ছিল,
শত্রুদের একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়েছিল, নিহত হয়েছিল ৩ কমান্ডো এবং আরো ৬জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিল । অন্যদিকে মুজাহিদগণ কোন হতাহতের শিকার হননি , আলহামদুলিল্লাহ। ভাড়াটেগুলো প্রতিবারের মতই ঐ এলাকায় জনতাকে টার্গেট করেছিল এবং অনেক বস্তুগত ক্ষয়ক্ষতিসহ একজন স্থানীয় লোক মুহাম্মদ ইয়াকুব ইবনে ওয়াজিরকে আহত করেছে ।
পাকতিয়া প্রদেশের খুশামান্দ জেলায় ইসলামী ইমারত একটি রোড নির্মাণ করবেন। ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ঐ রোডটি জেলার সামনে তিনটি গ্রামকে সংযুক্ত করবে এবং স্থানীয়দের সাথে সহযোগিতায় রোডটি দ্রুতই চলাচলের জন্য প্রস্তুত হবে এবং দ্রুততার সাথে উন্নত হবে। ইসলামী ইমারত আফগানিস্তান জুড়ে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম এবং আলোচনাসভা শুরু করেছেন। অনেক রোড এবং ব্রিজ নির্মিত হচ্ছে এবং বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা এবং স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র অচিরেই সমগ্র দেশজুড়ে চালু হতে যাচ্ছে। আল ইমারাহ নিউজ মঙ্গলবারে বলেছে যে, আমেরিকান ক্রুসেডার এবং তাদের এদেশীয় পুতুলসেনাদের যৌথবাহিনী পাকতিয়া প্রদেশের যানি খেল জেলায় গতকাল মধ্যরাতে এক হামলার সময় তারা ১৫ জন নিরপরাধ জনতাকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে । শত্রুরা একটি মোটরবাইক পোড়ায়। অন্য আরেকটি রিপোর্ট অনুযায়ী সোমবারে জেলাটিতে এক ভাড়াটে সৈনিক মুজাহিদগণের কাছে আত্মসমর্পণ করে, অন্যদিকে আরেক পুলিশসদস্য কুহি সাফি জেলায় মুজাহিদগণের সাথে যোগদান করেছে।
লুগার প্রদেশের মুহাম্মদ আগা জেলায় ‍রবিবারে শত্রুদের একটি জটলায় হামলা করে মুজাহিদগণ শত্রুদের ৪ সেনাকে নিহত এবং আরো ৫জনকে আহত করেছেন। তখনই রকেট বর্ষণের মাধ্যমে একটি যানবাহন এবং একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়।আরেকটি রিপোর্ট থেকে জানা যায়, ৭ পুতুলসেনা নিহত এবং আরো অনেকে আহত হয়েছে যখন প্রদেশটির চারখ জেলায় শত্রুদের চেকপোস্ট অবরোধ করে ঘন্টাখানেক ধরে চলা একটি তীব্র যুদ্ধে মুজাহিদগণ বিজয় অর্জন করেছেন। ঐ অপারেশনে ১জন মুজাহিদ শহীদ এবং দুজন আহত হয়েছেন।
কোনার প্রদেশের ওয়াতাপুর জেলায় সোমবারে শত্রু চেকপোস্টে ইসলামী ইমারতের মুজাহিদগণের হামলায় শত্রুদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঐ জেলায়ই মুজাহিদগণের হামলায় শত্রুদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া একটি বন্দুকযুদ্ধে এক পুতুলসেনা নিহত হয়েছে, পাশাপাশি মঙ্গলবারে করা ঐ হামলাটিতে শত্রুদের একটি বিরাট সংখ্যক সেনা হতাহতের শিকার হয়েছে। এদিকে খোশত প্রদেশের সাব্রি জেলায় একজন স্নাইপারের আঘাতে একটি ইন্টেলিজেন্স কর্মী নিহত হয়েছে। মঙ্গলবারে খোশত প্রদেশের আলিশির জেলায় একটি বোমা বিস্ফোরণে ‍এক শত্রুসেনা নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছে। প্রদেশটির বাক জেলার হেডকোয়ার্টারে মুজাহিদগণের হামলায় শত্রুরা বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। গ্রামটিতে যখন পুলিশ নির্চিচারে গুলি চালাতে থাকে এক মহিলা সহ নিহত হয় ২ জন জনতা। সোমবার সকালে , প্রদেশটির প্রাদেশিক জেলায় একটি ঘাঁটিতে মুজাহিদগণের হামলায় শত্রুদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে শত্রুদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
.প্রতিবেশী পাকতিয়া প্রদেশ থেকে আসা একটি রিপোর্ট জানিয়েছে, রবিবারে পাকতিয়া প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানীতে অভ্যন্তরীণ ‍গোলাগুলিতে কমপক্ষে ৯পুলিশসদস্য নিহত এবং ১১জন আহত হয়েছে। জেলা ১ এর পুলিশের মধ্যে যুদ্ধের ঘটনায় ২জন সাধারণ নাগরিকও শহীদ হয়েছেন এবং আরো ৪জন আহত হয়েছেন।
হেলমান্দের গেরিশক জেলার নাহর সিরাজ অঞ্চলের যাখচাল এলাকায় গত পরশু স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে কান্দাহার মহাসড়কে গুলিবিদ্ধ হয়ে একসেনা নিহত এবং আরেকজন আহত হয়েছে। একই সময়ে গেরিশক এবং সানজিন জেলার মাঝামাঝি অবস্থিত দাগু এলাকায় এক শত্রু প্রহরী দলকে মুজাহিদগণ আক্রমণ করলে কমপক্ষে ৪ পুলিশ নিহত এবং আরো ২জন আহত হয়েছে। গেরিশক জেলার পারচৌ এলাকায় সোমবারে স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে এক বন্দুকধারী। জেলাটির হাজী আব্দুল আজিজ পাম্প এলাকার নিকটে আরেক বন্দুকধারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে। অনুরূপভাবে, ঐ জেলারই মুহাজারু এলাকায় অোরো ৪ এএলপি বন্দুকধারী নিহত এবং আরো ২ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। ঐ অপারেশনে একজন মুজাহিদও আহত হয়েছেন । ২৬ তারিখ রাতে ঐ জেলারই সেইদানু এলাকায় একটি শত্রু চেকপোস্টে হামলা করে কমপক্ষে ৪ শত্রু সদস্যকে জাহান্নামে পাঠিয়েছেন এবং আরো একজনকে আহত করেছেন মুজাহিদীন । হেলমান্দের রাজধানী মূসা কালায় শায়িস্তা বাজার নামে একটি বাজারে বিদেশী যোদ্ধারা বিমানে করে হামলা করার জন্য পৌঁছেছিল গত পরশু রাতে। ঐ মার্কেটটি সানজিন , কাযাকি এবং মূসা কালা এই তিনটি জেলার অধিবাসীরা মিলে প্রতিষ্ঠা করেছিল। বিদেশী শত্রুরা দোকানগুলো আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়ার পূর্বে প্রায় ১০০ দোকান লুট করেছিল এবং লুট করেছিল পন্য বোঝাই যানবাহন । তারা ঐ মার্কেটে এক পাগলকেও শহীদ করেছে এবং ঐ মার্কেটের ৪জন দারোয়ানকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। এই গুলো নির্দোষ আফগান জনসাধারণের বিরুদ্ধে আমেরিকার ঘোষিত নির্মমতার নতুন নীতিকে অনুসরণ করে করা হয়েছে। ইসলামী ইমারত কঠোর ভাষায় এই বর্বর কাজকে নিন্দা জানিয়েছেন এবং এটাকে ময়দানে মুজাহিদগণের বিরুদ্ধে বিদেশী যোদ্ধাদের লজ্জাজনক হারের সবচেয়ে বড় নিদর্শন বলে ঘোষণা দিয়েছেন যেহেতু তারা নিয়মিতভাবে জনসাধারণকে টার্গেট করে যাচ্ছে।
হেরাতের জিন্দা যান জেলার বাজার এলাকায় একটি আইইডি হামলায় শত্রুদের রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস হয়ে ২ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে আরো ৩ জন। সোমবারে স্থানীয় সময় বিকাল ৪টার দিকে শিন্দান্দ জেলার শিরা আবাদ এলাকায় এক ঘন্টা যাবৎ চলা এক বন্দুকযুদ্ধে কমপক্ষে ২ স্থানীয় মিলিশিয়া সদস্য নিহত হয়েছে। পরবর্তীতে , ঐ এলাকায় শত্রুরা ১৪ বছরের এক বালককে শহীদ করেছে। জেলাটির দাহ আমান এলাকায় গত পরশু রাতে একটি আরবাকি চেকপোস্টে মুজাহিদগণের হামলায় চেকপোস্টটি পদদলিত হয়েছিল এবং এতে মারা যায় ৫ পুতুলসেনা ও বাকিরা পলায়ন করতে বাধ্য হয়। ঐ অপারেশনে মুজাহিদগণ কোন হতাহতের শিকার হননি। একটি পিকেএম মেশিনগান এবং অন্যান্য যন্ত্রাদি মুজাহিদগণের হস্তগত হয়।
কান্দাহারের মাইওয়ান্দ জেলার স্পিন মান্দা এলাকায় একটি আইইডি হামলায় একটি ভাড়াটে এপিসি ধ্বংস হয়ে ভেতরে থাকা সবাই নিহত বা আহত হয়েছে। আরেকটি রিপোর্ট জানিয়েছে, জাহরি জেলার কারেজ সালিম এলাকার নিকটে একটি রোডসাইড বোমা বিস্ফোরণে একটি আরবাকি মোটরবাইক ধ্বংস হয়ে ২ বন্দুকধারীরর মৃত্যু হয়েছে।েএকই প্রদেশের মাইওয়ান্দ জেলার মকতব এলাকায় গাদ্দারদের সহযোগীতায় বিদেশী শত্রুদের বোমাহামলা হয়েছে। তারপর ঐ এলাকায় রেইড দেয় এবং ৩ টি পরিবারের সাথে সম্পর্কযুক্ত ৬জনকে শহীদ করেছে এবং অপহরণ করেছে ১২জনকে । আরো ৭টি জনগণের যানবাহন , ৪টি জারানয রিকশা এবং ১৬টি মোটরবাইক তারা ধ্বংস করেছে। এই ধরণের অপরাধ সংঘটিত করার মাধ্যমে শত্রুরা এবংতার দেশীয় শত্রুরা নির্দোষ জনসাধারণ থেকে তাদের প্রতিশোধ গ্রহণ করছে। ওয়ার্দাক প্রদেশের নিরখ জেলায় একটি বোমা হামলায় এক আরবাকি নিহত এবং আরেকজন শহীদ হয়েছে। আরেকটি রিপোর্টে , যৌথ শত্রুরা সায়েদ আবাদ জেলায় ৪জন শিক্ষককে তাদের ঘরগুলো ভেঙ্গে দিয়ে ঘর থেকে তুলে নিয়ে যায়। উত্তর বাগলান প্রদেশে সোমবারে একটি বোমা বিস্ফোরণে দুই আরবাকি কমান্ডার নিহত হয়েছে। আরবাকি কমান্ডারেরা হলো খাইরুদ্দিন এবং নূরি যারা নির্মমতা এবং সকল প্রকারের শাস্তির শয়তানী প্রকৃতির জন্য কুখ্যাত।ঘটনাটি ঘটে গতকাল সন্ধ্যার সময় তালা বারফাক জেলায় একটি বিস্ফোরণে তারা নিহত হয়।.
কুন্দুজের উত্তর প্রদেশের ইমাম সাহেব জেলায় দুই আরবাকি কমান্ডার যাইনুল্লাহ এবং আহমদ আহ নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে মুজাহিদগণের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ঘটনাটি রবিবারে ঘটে। প্রদেশটির আলিয়াবাদ জেলায় একজন স্নাইপারের হামলায় এক আরবাকি নিহত হয়েছে। ঐদিনই প্রদেশটির রাজধানী কুন্দুজ শহরে সরকারী অফিসে মুজাহিদগণের মিসাইল হামলা হয় যখন তারা মিটিং করতেছিল। এই মিটিংটি আমেরিকান কমান্ডার েএবং স্থানীয় সামরিক সদস্যদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় , হামলা তাদের মিটিংটিকে থামিয়ে দিয়েছিল। তবে, হতাহতের খবরাখবর েএখনো পাওয়া যায়নি। আরেকটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে আলিয়াবাদ জেলায় সোমবারে একজন আরবাকি তার অস্ত্রশস্ত্র সহ মুজাহিদগণের নিকট আত্মসমর্পণ করেছেন।
গজনীতে গত পরশু রাতে দায়াক জেলায় একটি চেক পোস্টের বাইরে কর্তব্যরত রক্ষীদের উপর গুলিবর্ষণ করলে তাদের এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে এবং আরেকজন আহত হয়েছে। মঙ্গলবারে ঐ প্রদেশের গিলান জেলায় শত্রুদের আরেক পুতুলসেনা সেনা নিহত হয়েছে এবং আরেকজন আহত হয়েছে। একটি রাইফেলও মুজাহিদগণ জব্দ করেছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

sixteen − thirteen =

Back to top button